পিঠের ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। প্রায় সকল ব্যক্তিই জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে পিঠে ব্যথা অনুভব করে থাকে। এই সমস্যার কারণে অনেকেরই চিকিৎসকের কাছে যেতে হয়। তবে পিঠের ব্যথা কমানো বা প্রতিরোধ করা সম্ভব। আপনি যদি এই ব্যথা প্রতিরোধ করতে না পারেন, তাহলে কিছু সাধারণ ঘরোয়া চিকিৎসা ও শরীরের ক্রিয়াশীলতা স্বাভাবিক রাখার মাধ্যমে পিঠের ব্যথা থেকে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মুক্ত হতে পারেন, এবং দীর্ঘ সময় ধরে পিঠকে স্বাভাবিক অবস্থায় রাখতে পারেন। পিঠের ব্যথার চিকিৎসার জন্য খুব কম ক্ষেত্রে সার্জরির প্রয়োজন হয়।
লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
ঘাড়ের ব্যথা (Neck pain) পিঠের ব্যথা (Back pain)
পিঠের নিম্নাংশে ব্যথা (Low back pain) হাড়ের ব্যথা (Bones are painful)
হাতে এবং আঙ্গুলে ব্যথা (Hand or finger pain) পায়ে ব্যথা (Leg pain)
অনুভূতি কমে যাওয়া (Loss of sensation) বাহুতে ব্যথা হওয়া (Arm pain)
কনুইয়ের দুর্বলতা (Elbow weakness) মাত্রাতিরিক্ত শারীরিক বৃদ্ধি (Excessive growth)
গরম ও ঠাণ্ডা অনুভব করা (Feeling hot and cold) কব্জিতে দুর্বল অনুভব করা (Wrist weakness)
পিঠের নিম্নাংশে ব্যথা (Low back pain) হাড়ের ব্যথা (Bones are painful)
হাতে এবং আঙ্গুলে ব্যথা (Hand or finger pain) পায়ে ব্যথা (Leg pain)
অনুভূতি কমে যাওয়া (Loss of sensation) বাহুতে ব্যথা হওয়া (Arm pain)
কনুইয়ের দুর্বলতা (Elbow weakness) মাত্রাতিরিক্ত শারীরিক বৃদ্ধি (Excessive growth)
গরম ও ঠাণ্ডা অনুভব করা (Feeling hot and cold) কব্জিতে দুর্বল অনুভব করা (Wrist weakness)
১) কম্পিউটার একটানা চালাবেন না। প্রতি ১ ঘন্টা পর পর ১০ মিনিট হাঁটাহাঁটি করুন
২) শক্ত বিছানায় ঘুমান
৩) ইউরিক এসিডের মাত্রা টেস্ট করুন
তবুও না কমলে দ্রুত অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আপনার রোগটি অর্থোপেডিক্স এর আন্ডারে পড়বে। দ্রুত অর্থোপেডিক্স ডাক্তার দেখান।



Post a Comment